আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা হতে পারে অন্যতম কারণ যার জন্য নতুনদের এই পেশায় আসা উচিত। বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, দিন দিন আমাদের দেশে বেকারত্বের প্রভাব বেড়েই চলেছে।
Freelancing Tips Bangladesh
This site about online earning tips and tricks site.
Saturday, September 5, 2015
নতুনদের কেন ফ্রিলান্স পেশায় আসা উচিত?
আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা, দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা হতে পারে অন্যতম কারণ যার জন্য নতুনদের এই পেশায় আসা উচিত। বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, দিন দিন আমাদের দেশে বেকারত্বের প্রভাব বেড়েই চলেছে।
20 pro tips for web design freelancers
There’s more to freelancing than deciding what tools to use. Craig Grannell interviews web industry folk who’ve gone it alone to unearth their top tips.
In an economy that lends itself to being fleet of foot, it's
unsurprising to find increasing numbers of people turning to freelancing
in the web industry. However, what might seem idyllic on the surface is
more complex than it first appears. The relative freedom in where, when
and how to work is balanced with legal and business issues; the need to
find work and ensuring you don't bathe yourself in the light of a
glowing screen every hour of the day, every day of the year.
In this feature, we'll be exploring every aspect of being a freelancer (aside from actually making the sites). You'll find important tips on everything from invoicing to remembering there's life beyond work.
In this feature, we'll be exploring every aspect of being a freelancer (aside from actually making the sites). You'll find important tips on everything from invoicing to remembering there's life beyond work.
Have the right attitude
ইন্টারনেটে কাজ করে অর্থ উপার্জন : কিভাবে করবেন
বলা হচ্ছে আগামীতে আউটসোর্সিং হবে
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়ের উতস, কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় যায়গা। তারপরও
যারা একাজ করবেন তারা অনেকেই অন্ধকারে রয়ে গেছেন। অনেকেই জানেন না ঠিক কি
করবেন। কি যোগ্যতা প্রয়োজন হবে, কি কি যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হবে, কি কাজ করতে
হবে, কাজ কোথায় পাওয়া যাবে, কত টাকা পাওয়া যাবে, কিভাবে পাওয়া যাবে। এই
প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিকভাবে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে এখানে।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা
বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
প্রথমেই একটা কথা পরিস্কার করে নেয়া ভাল। বলা হচ্ছে কাজ করে অর্থ উপার্জনের বিষয়ে। কাজেই আপনাকে কাজ করতে হবে, সে কাজ শিখতে হবে, অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। আপনার দক্ষতা যত বেশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ তত বেশি। এটাই একমাত্র পথ। যদি কাজ শিখতে এবং করতে পর্যাপ্ত আগ্রহ এবং চেষ্টা না থাকে তাহলে সময় নষ্ট না করাই ভাল। সহজে অর্থ উপার্জন বলে যা
বুঝানো হয় তা আসলে ততটা সহজ না।
Thursday, April 23, 2015
এসইও শিখে কিভাবে কাজ পাব?
যতক্ষণ পযন্ত আপনি নিজের কাজ
জোগাড় করা না শিখবেন, ততক্ষণ পযন্তু বুঝতে হবে, আপনি এখনও এসইওর কিছুই
শিখতে পারেননি। নিজের জন্যই যে কাজ জোগাড় করতে পারেনা, অন্যের ব্যবসাকে সে
কিভাবে সফল করবে? আগে নিজেকে এসইও করা শিখুন।
Saturday, January 17, 2015
Friday, January 16, 2015
ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সেরা ৫টি পদ্ধতি
ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের অনেক পদ্ধতি
রয়েছে। অনেকেই দ্বিধায় পড়েন, কোনটি করবেন এবং কোনটি করবেন না এই নিয়ে।
তাছাড়া বাংলাদেশের জন্য স্থানীয় কিছু সমস্যা তো রয়েছেই। ইন্টারনেট ব্যবহার
করে অর্থ উপার্জনের সুবিধা-অসুবিধা অনুযায়ী ৫টি পদ্ধতি নিয়ে নিচে আলোচনা
করছি।
১. গুগল এডসেন্স(www.google.com/adsense)
গুগল এডসেন্স ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সেরা উপায় । মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায় প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই।আপনার প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর ভিজিটর ভিজিট করবেন। এধরনের ওয়েবসাইট তৈরী এবং ভিজিটর পেতে কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ হাজার ভিজিটর না পেলে খুব বেশি আয়ের সম্ভাবনা কম। গুগল এডসেন্স এর মত চিতিকা (www.chitika.com) নামে আরেকটি ব্যবস্থা রয়েছে । ব্যবহারের পদ্ধতি এডসেন্স এর মতই।
২. এফিলিয়েটেড মার্কেটিং
এফিলিটেড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সীমা হচ্ছে আকাশ। আপনি যত চেষ্টা করবেন তত বেশি আয় করবেন। আপনার কাজ হচ্ছে ইন্টারনেটে যারা কিছু বিক্রি করে (পন্য বা সেবা) তাদের হয়ে প্রচার করা।এ কাজের জন্য নিজের ওয়েবসাইট থাকলে সুবিধে বেশি, না থাকলেও সমস্যা নেই অন্যভাবে করা যায়। কোন কোন কোম্পানী টাকা দেয় তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠালেই আবার কোন কোন কোম্পানী দেয় কোন
ভিজিটর কিছু কিনলে। ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দেয়ার মত কোম্পানীও রয়েছে। আমাজন, ই-বে এফিলিয়েটেড মার্কেটিং কাজের জন্য অন্যতম। আমি আগেই বলেছি এফিলিয়েটেড মার্কেটিং এর জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে বেশি সুবিধে পাবেন। শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী ও সেখানে বিভিন্ন পন্য যোগ করার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও এই ব্যবস্থায় আয় বেশি তারপরও এডসেন্সর এর পর ২য় অবস্থানে থাকার কারন হল একাজে বুদ্ধিমত্তা, মার্কেটিং এর দক্ষতা এবং পরিশ্রম অনেক বেশি।
৩. ফ্রিল্যান্সিং
আপনি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা মার্কেটিং এর ঝামেলায় যদি যেতে না চান, অথচ কম্পিউটারের কোন কাজে দক্ষ। সেটা ফটোশপ ব্যবহার করে হোক অথবা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং থেকে ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশন যে কোন কিছুই হতে পারে। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং উপযুক্ত। কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রতিস্ঠান রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য । সেখানে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করবেন (কোন খরচ নেই), তাদের কাজের তালিকা দেখে এপ্লাই করবেন, কাজ পাওয়ার পর কাজ করে জমা দিবেন। আপনার একাউন্টে সেই কাজের পারিশ্রমিক জমা হবে। ঘন্টাপ্রতি নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী অথবা এককালীন চুক্তি অনুযায়ী ফ্রিলান্সিং কাজে পেমেন্ট দেয়া হয়। কাজের জটিলতা অনুযায়ী আয় কয়েক ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্তও হতে পারে এই চুক্তি। মধ্যস্থতাকারী থাকে বলে টাকা হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
www.freelancer.com , www.odesk.com ইত্যাদি এধরনের কাজে অন্যতম প্রতিস্ঠান।
৪. নিজে বিক্রি করা
লাভ বেশি থাকার পরও একে ৪ নম্বরে রাখতে হচ্ছে কারন নিজে বিক্রি করলে লাভ বেশি, সেইসাথে পরিশ্রমও বেশি। আপনি কিছু পন্য ঠিক করবেন এরপর ওয়েবসাইটে রেখে দেবেন। যিনি কিনতে চান তিনি সেখানে ক্লিক করে কিনবেন এবং আপনি সেটা তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। ফটোগ্রাফ, ই-বুক, সফটঅয়্যার এর মত পন্য সরাসরি ইমেইল করে পাঠাতে পারেন কিংবা ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। ছাপা বই বা বহনযোগ্য অন্য পন্য হলে পার্সেল করে পাঠাতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই কেনাকাটা করে অনলাইনে। কাজেই এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মত দেশে বিষয়টি চালু না থাকলেও একসময় হবে ইনশাআল্লা ।
৫. অনলাইন বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর মত বিজ্ঞাপন রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, ছাপানো পত্রিকায় যেমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সেভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমেরিকায় ছাপানো বিজ্ঞাপনের আয়কে ছাড়িয়ে গেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন। পত্রিকার মত সাইটের জন্য এই ব্যবস্থা সুবিধেজনক। একাজে সমস্যা হচ্ছে ব্যক্তিগতভাবে করা যায় না, প্রতিস্ঠান
হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে সেটা সংবাদপত্র হতে হবে এমন কথা নেই। মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট হতে পারে। যেমন বিভিন্ন পণ্যের পরিচিতি এবং দাম নিয়ে যেমন মানুষের আগ্রহ সেই বিষয় নিয়েই অনেকগুলি বিশ্বখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। চাকরী বা অন্য তথ্য নিয়ে সাইটও লক্ষ লক্ষ
ভিজিটর পেতে পারে।আপনারা এই সাইটের উপরে দেওয়া ওয়েব এড্রেসগুলিতে ঢুকে ধারনা পেতে পারেন ।আমি পরের লেসনগুলিতে ভিডিও আকারে আলোচনা করব ।
১. গুগল এডসেন্স(www.google.com/adsense)
গুগল এডসেন্স ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে সেরা উপায় । মাসে কয়েক হাজার ডলার আয় করা যায় প্রোগ্রামিং বা এইধরনের কোন ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা না থেকেও। এমনকি গুগলের ব্লগার ব্যবহার করে কোনরকম খরচ ছাড়াই।আপনার প্রয়োজন শুধু সময় ব্যয় করা এবং চারিদিকে দৃষ্টি রেখে নিজের ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার ব্যবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়ার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে প্রচুর ভিজিটর ভিজিট করবেন। এধরনের ওয়েবসাইট তৈরী এবং ভিজিটর পেতে কয়েক মাস এমনকি কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ হাজার ভিজিটর না পেলে খুব বেশি আয়ের সম্ভাবনা কম। গুগল এডসেন্স এর মত চিতিকা (www.chitika.com) নামে আরেকটি ব্যবস্থা রয়েছে । ব্যবহারের পদ্ধতি এডসেন্স এর মতই।
২. এফিলিয়েটেড মার্কেটিং
এফিলিটেড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সীমা হচ্ছে আকাশ। আপনি যত চেষ্টা করবেন তত বেশি আয় করবেন। আপনার কাজ হচ্ছে ইন্টারনেটে যারা কিছু বিক্রি করে (পন্য বা সেবা) তাদের হয়ে প্রচার করা।এ কাজের জন্য নিজের ওয়েবসাইট থাকলে সুবিধে বেশি, না থাকলেও সমস্যা নেই অন্যভাবে করা যায়। কোন কোন কোম্পানী টাকা দেয় তাদের সাইটে ভিজিটর পাঠালেই আবার কোন কোন কোম্পানী দেয় কোন
ভিজিটর কিছু কিনলে। ৭৫% পর্যন্ত কমিশন দেয়ার মত কোম্পানীও রয়েছে। আমাজন, ই-বে এফিলিয়েটেড মার্কেটিং কাজের জন্য অন্যতম। আমি আগেই বলেছি এফিলিয়েটেড মার্কেটিং এর জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলে বেশি সুবিধে পাবেন। শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী ও সেখানে বিভিন্ন পন্য যোগ করার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও এই ব্যবস্থায় আয় বেশি তারপরও এডসেন্সর এর পর ২য় অবস্থানে থাকার কারন হল একাজে বুদ্ধিমত্তা, মার্কেটিং এর দক্ষতা এবং পরিশ্রম অনেক বেশি।
৩. ফ্রিল্যান্সিং
আপনি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা মার্কেটিং এর ঝামেলায় যদি যেতে না চান, অথচ কম্পিউটারের কোন কাজে দক্ষ। সেটা ফটোশপ ব্যবহার করে হোক অথবা গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং থেকে ডাটা এন্ট্রি, ভিডিও এডিটিং কিংবা এনিমেশন যে কোন কিছুই হতে পারে। তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিং উপযুক্ত। কাজ দেয়ার ক্ষেত্রে অনেকগুলি প্রতিস্ঠান রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য । সেখানে নিজের নাম তালিকাভুক্ত করবেন (কোন খরচ নেই), তাদের কাজের তালিকা দেখে এপ্লাই করবেন, কাজ পাওয়ার পর কাজ করে জমা দিবেন। আপনার একাউন্টে সেই কাজের পারিশ্রমিক জমা হবে। ঘন্টাপ্রতি নির্দিষ্ট কাজ অনুযায়ী অথবা এককালীন চুক্তি অনুযায়ী ফ্রিলান্সিং কাজে পেমেন্ট দেয়া হয়। কাজের জটিলতা অনুযায়ী আয় কয়েক ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার পর্যন্তও হতে পারে এই চুক্তি। মধ্যস্থতাকারী থাকে বলে টাকা হাতছাড়া হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
www.freelancer.com , www.odesk.com ইত্যাদি এধরনের কাজে অন্যতম প্রতিস্ঠান।
৪. নিজে বিক্রি করা
লাভ বেশি থাকার পরও একে ৪ নম্বরে রাখতে হচ্ছে কারন নিজে বিক্রি করলে লাভ বেশি, সেইসাথে পরিশ্রমও বেশি। আপনি কিছু পন্য ঠিক করবেন এরপর ওয়েবসাইটে রেখে দেবেন। যিনি কিনতে চান তিনি সেখানে ক্লিক করে কিনবেন এবং আপনি সেটা তারকাছে পাঠিয়ে দেবেন। ফটোগ্রাফ, ই-বুক, সফটঅয়্যার এর মত পন্য সরাসরি ইমেইল করে পাঠাতে পারেন কিংবা ডাউনলোডের ব্যবস্থা রাখতে পারেন। ছাপা বই বা বহনযোগ্য অন্য পন্য হলে পার্সেল করে পাঠাতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই কেনাকাটা করে অনলাইনে। কাজেই এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মত দেশে বিষয়টি চালু না থাকলেও একসময় হবে ইনশাআল্লা ।
৫. অনলাইন বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে এডসেন্স এর মত বিজ্ঞাপন রাখতে হবে এমন কোন কথা নেই, ছাপানো পত্রিকায় যেমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয় সেভাবে আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আমেরিকায় ছাপানো বিজ্ঞাপনের আয়কে ছাড়িয়ে গেছে অনলাইন বিজ্ঞাপন। পত্রিকার মত সাইটের জন্য এই ব্যবস্থা সুবিধেজনক। একাজে সমস্যা হচ্ছে ব্যক্তিগতভাবে করা যায় না, প্রতিস্ঠান
হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে সেটা সংবাদপত্র হতে হবে এমন কথা নেই। মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট হতে পারে। যেমন বিভিন্ন পণ্যের পরিচিতি এবং দাম নিয়ে যেমন মানুষের আগ্রহ সেই বিষয় নিয়েই অনেকগুলি বিশ্বখ্যাত ওয়েবসাইট রয়েছে। চাকরী বা অন্য তথ্য নিয়ে সাইটও লক্ষ লক্ষ
ভিজিটর পেতে পারে।আপনারা এই সাইটের উপরে দেওয়া ওয়েব এড্রেসগুলিতে ঢুকে ধারনা পেতে পারেন ।আমি পরের লেসনগুলিতে ভিডিও আকারে আলোচনা করব ।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের বিভিন্ন সাইট
অনলাইনে কাজ পাওয়ার জন্য কিছু সাইট আছে (ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার) যেগুলির প্রচার এবং পরিচিতি এত বেশি যে অনেকে মনে করেন কাজের জন্য এই সাইটগুলিই ব্যবহার করতে হবে। আসলে এই সাইটগুলি অত্যন্ত বড়, কাজ বেশি এসব যেমন সত্য তেমনি সেখানে প্রতিযোগিতা বেশি, কাজ পাওয়া কঠিন এটাও সত্য। সবচেয়ে বড় সাইট হলেও এগুলো বেশি উপকারে আসবে একথা ঠিক না। অনেক সময় কাজের ধরন অনুযায়ী ছোট সাইট বেশি প্রিয় হতে পারে। বিশেষ করে যারা নতুন শুরু করছেন তারা খুব সহজ, ছোট কাজ পেতে পারেন। এখানে এধরনের সাইটের একটি তালিকা আমি দিচ্ছি । কোন সাইটে কাজ করার আগে তাদের নিয়মগুলি ভালোভাবে জেনে নেয়া উচিত। বিশেষ করে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে নানা ধরনের বিধিনিষেধ এবং সীমাবদ্ধতা আছে। এমনকি অর্থ লেনদেনের পদ্ধতি বাংলাদেশে গ্রহনযোগ্য কি-না জেনে তবেই কাজ শুরু করুন।
Subscribe to:
Posts (Atom)